বাংলাদেশের অনেক মুসলিম মেয়ে টিপ পরতে ভালোবাসে। কিন্তূ আপনি জানেনকি,টিপ
যে একটি বিশেষ ধর্মের পরিচয় ও সংস্কৃতির অংশ? শুধুমাত্র তা কিন্তূ নয়।
ইসলামে টিপের একটি ইতিহাস আছে।
হযরত ইব্রাহিম(আ) কে হত্যা করার জন্য নমরুদ একটি ১৮ মাইলের বিশাল অগ্নিকুণ্ড নির্মাণ করে। সেটি এত বড় ও ভয়াবহ উত্তপ্ত ছিল যে, কোন মানুষের পক্ষে ইব্রাহিমকে সেখানে নিয়ে নিক্ষেপ করা সম্ভব হল না। অবশেষে সে একটি যন্ত্র নির্মাণ করল যার সাহায্যে দূর থেকেই ইব্রাহিমকে অগ্নিকুণ্ডের ভিতরে নিক্ষেপ করা যাবে। কিন্তূ ফেরেশতারা সেটাতে ভর করে থাকায় যন্ত্রটি কাজ করছিল না। শয়তান এসে নমরুদকে বুদ্ধি দিল যে, কয়েকজন বেশ্যাকে এনে যদি যন্ত্রটিকে স্পর্শ করানো যায় তাহলে সেটা কাজ করবে। নমরুদ তাই করল এবং দেখা গেল যে সেটি কাজ করছে।
নমরুদ ওই বেশ্যাদের কপালে চিহ্ন দিয়ে রাখল এই ভেবে যে, এদেরকে পরে দরকার হতে পারে। সেই থেকে কপালে টিপ পরার প্রচলন হল।
কিন্তূ দুঃখ এই যে, যেসব মুসলিম নারী টিপ পরে, তারা এই ঘটনা জানেনা। জেনেও যদি কেউ পরে তাহলে সেটা তার দুর্ভাগ্য।
হিন্দুরা টিপ পরে, এটা তাদের ধর্মীয় সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু আমরা মুসলিমরা টিপ পরি কেন? এটাতো ইসলামেরপরিপন্থী।
হযরত ইব্রাহিম(আ) কে হত্যা করার জন্য নমরুদ একটি ১৮ মাইলের বিশাল অগ্নিকুণ্ড নির্মাণ করে। সেটি এত বড় ও ভয়াবহ উত্তপ্ত ছিল যে, কোন মানুষের পক্ষে ইব্রাহিমকে সেখানে নিয়ে নিক্ষেপ করা সম্ভব হল না। অবশেষে সে একটি যন্ত্র নির্মাণ করল যার সাহায্যে দূর থেকেই ইব্রাহিমকে অগ্নিকুণ্ডের ভিতরে নিক্ষেপ করা যাবে। কিন্তূ ফেরেশতারা সেটাতে ভর করে থাকায় যন্ত্রটি কাজ করছিল না। শয়তান এসে নমরুদকে বুদ্ধি দিল যে, কয়েকজন বেশ্যাকে এনে যদি যন্ত্রটিকে স্পর্শ করানো যায় তাহলে সেটা কাজ করবে। নমরুদ তাই করল এবং দেখা গেল যে সেটি কাজ করছে।
নমরুদ ওই বেশ্যাদের কপালে চিহ্ন দিয়ে রাখল এই ভেবে যে, এদেরকে পরে দরকার হতে পারে। সেই থেকে কপালে টিপ পরার প্রচলন হল।
কিন্তূ দুঃখ এই যে, যেসব মুসলিম নারী টিপ পরে, তারা এই ঘটনা জানেনা। জেনেও যদি কেউ পরে তাহলে সেটা তার দুর্ভাগ্য।
হিন্দুরা টিপ পরে, এটা তাদের ধর্মীয় সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু আমরা মুসলিমরা টিপ পরি কেন? এটাতো ইসলামেরপরিপন্থী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন